বুধবার- ২২শে মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ -৮ই জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
চরাঞ্চল হচ্ছে অপার সম্ভাবনাময় জায়গা- কবির বিন আনোয়ার 

চরাঞ্চল হচ্ছে অপার সম্ভাবনাময় জায়গা- কবির বিন আনোয়ার 

সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি : বাংলাদেশের চরাঞ্চলে প্রায় ৩০ ধরনের ফসল চাষ হয়। কৃষকরা বছরে দু’বার এ ফসল ফলানোর সুযোগ পান। আর যারা এ ফসল উৎপাদন করেন তাদের আর দারিদ্র বলে কিছু থাকে না। এ জন্য চরাঞ্চল হচ্ছে একটি অপার সম্ভাবনাময় জায়গা।
সোমবার (১১ মার্চ) সকাল সাড়ে ১০ টার দিকে সিরাজগঞ্জ পৌর কনভেনশন হলে পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন সেন্টার ফর এনভায়রনমেন্টাল এন্ড জিওগ্রাফিক ইনফর্মেশন সার্ভিসের (সিইজিআইএস) আয়োজনে ‘যমুনা নদীর চর স্থিতিশীল ও জীবিকায়ন সম্ভাব্যতা সমীক্ষা (কাওয়াখোলা চর) শীর্ষক প্রকল্পের এক মতবিনিময় সভায় গেস্ট অব অনারের বক্তব্যে সাবেক মন্ত্রী পরিষদ সচিব কবির বিন আনোয়ার এসব কথা বলেন।
তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশ সরকার দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে অনেকগুলো মেগা পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। বিশেষ করে অবকাঠামোগত উন্নয়নে। এই পরিকল্পনা বা অবকাঠামোগত উন্নয়নে সুযোগ-সুবিধা চরাঞ্চলের মানুষ পেয়েছে। তবে, সেই লভ্যাংশ মূল ভূখণ্ডের মানুষের তুলনায় অনেক কম। আমি নিজেও চরাঞ্চলে ফসল উৎপাদন করি। কারণ চরাঞ্চলের মানুষের সমস্যা আসলে ভূমির সঙ্গে প্রোথিত।
পাউবোর প্রধান প্রকৌশলী (উত্তর পশ্চিমাঞ্চল) জহিরুল ইসলামের সভাপতিত্বে এতে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, সিরাজগঞ্জ-২ (সদর ও কামারখন্দ) আসনের সংসদ সদস্য ড. জান্নাত আরা হেনরী। তিনি বলেন, চরের জনগোষ্ঠীকে পেছনে রেখে দেশের টেকসই উন্নয়ন সম্ভব না। এ জন্য চরাঞ্চলকে উন্নয়নের মূলধারায় নিয়ে আসতে সরকার বদ্ধপরিকর।
এতে আরও বক্তব্য রাখেন, পাউবোর মহাপরিচালক মোহাম্মদ আমিরুল হক, অতিরিক্ত মহাপরিচালক (পরিচালনা, নকশা ও গবেষণা) একেএম তাহমিদুল ইসলাম ও অতিরিক্ত মহাপরিচালক (পূর্ণ রিজিওন) এনায়েত উল্লাহ।
এ সময় সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান রিয়াজ উদ্দিন, কাওয়াখোলা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জিয়া মুন্সীসহ চরাঞ্চলের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ উপস্থিত ছিলেন।
১৩ বার ভিউ হয়েছে
0Shares

COMMENTS