![নাটোরে মাদরাসা শিক্ষককে মাইক্রোবাসে তুলে নিয়ে পিটিয়ে ফেলে রেখে গেলো দুর্বৃত্তরা নাটোরে মাদরাসা শিক্ষককে মাইক্রোবাসে তুলে নিয়ে পিটিয়ে ফেলে রেখে গেলো দুর্বৃত্তরা](https://spnewsbd.com/wp-content/uploads/2023/11/Natore-Madrasa-Teacher-As.jpg)
নাটোরে মাদরাসা শিক্ষককে মাইক্রোবাসে তুলে নিয়ে পিটিয়ে ফেলে রেখে গেলো দুর্বৃত্তরা
![](https://spnewsbd.com/wp-content/plugins/print-bangla-news/assest/img/print-news.png)
নাটোর প্রতিনিধি,: নাটোরে এবার সাইদুল ইসলাম (৩৮) নামে এক মাদরাসা শিক্ষককে মাইক্রোবাসে তুলে নিয়ে সদর উপজেলার ছাতনী ইউনিয়নের মাঝদিঘা নুরানী হাফেজিয়া মাদরাসার শিক্ষক এবং মাঝদিঘা গ্রামের বাসিন্দা।
স্থানীয়রা জানায় , গত মাগরিবের নামাজ শেষ হওয়ার কিছু সময় পর পাঁচ ছয় জন অপরিচিত মানুষ তাকে মাদরাসার বাইরে ডেকে নিয়ে জোরপূর্বক মাইক্রোবাসে তুলে নিয়ে চলে যায়। তারপর তাকে পিটিয় রক্তাক্ত করে বারঘরিয়া গ্রামের পূর্ব দিকে চিকুর মোড় এলাকায় ফেলে রেখে যায়। পরে স্থানীয়রা সেখান থেকে উদ্ধার করে তাকে নাটোর সদর হাসপাতালে ভর্তি করে।
ভুক্তভোগী সাইদুল ইসলাম বলেন, হঠাৎ ৫-৬জন মানুষ অফিস রুমের সামনে এসে জিজ্ঞেস করে আপনি কি সাইদুল ইসলাম? আমি হ্যাঁ বলতেই বলে, একটু আসেন। বাহিরে যেতেই মুহূর্তের ভেতর রাস্তায় নিয়ে মাইক্রোতে তুলে ফেলে। তারপর চোখ মুখ বেধে ফেলে। পরে নির্জন জায়গায় নিয়ে হাতুড়ি ও পাইপ পিটিয়ে ফেলে রেখে যায়। তবে তিনি মাদরাসা পরিচালনার বিষয়ে স্থানীয় এক ইউপি সদস্যের সাথে বিরোধের কথা জানান।।
মাঝদীঘা নুরানী মাদ্রাসার সভাপতি ও ছাতনী ইউপি চেয়ারম্যান তোফাজ্জল হোসেন সরকার বলেন, তিনি (সাইদুল ইসলাম) কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে জড়িত না। তবে মাহফিল নিয়ে ইউপি সদস্যের সাথে দীর্ঘদিন ধরে তার বিরোধ চলে আসছিল।
সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাছিম আহমেদ বলেন, ঘটনাটি শোনার পরে বিট অফিসারকে সেখানে পাঠিয়েছি। সে (বিট অফিসার) জানিয়েছে ঘটনা সত্য। ভিকটিমকে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে । এ বিষয়ে থানায় এখনও কেউ অভিযোগ করেননি।