শনিবার- ২৯শে জুন, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ -১৫ই আষাঢ়, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
গোপালগঞ্জের টঙ্গীপাড়া এক্সপ্রেস ট্রেনের নাই কোন আধুনিকতার ছোঁয়া । 

গোপালগঞ্জের টঙ্গীপাড়া এক্সপ্রেস ট্রেনের নাই কোন আধুনিকতার ছোঁয়া । 

প্রতিনিধি ঈশ্বরদী: বহু প্রতিক্ষিত গোপালগঞ্জের গোবরা থেকে রাজশাহী অভিমুখী২৬০ কিঃমিঃ রেললাইন স্হাপিত হয়েছে। এই রুটে ১৯ টি আন্তঃনগর ট্রেন ষ্টপেজ স্টেশন রয়েছে ।ট্রেন চলে মাত্র একটি আন্তঃনগর টুংঙ্গিপাড়া এক্সপ্রেস। টুঙ্গিপাড়া ট্রেন নিয়েই আজকের আমাদের এই সচীত্র প্রতিবেদন।
জানা যায়, একটিমাত্র ট্রেন টুঙ্গিপাড়া এক্সপ্রেস । সেই ট্রেনটির চালানো হয় অতি পুরাতন রেক ( বগি) দিয়ে। দক্ষিণ এবং পশ্চিমাঞ্চলের সাথে টুঙ্গিপাড়া আন্তঃনগর এক্সপ্রেস ট্রেনটি যোগাযোগ বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছে।
এই ট্রেনটি চলাচলে প্রতিদিন হাজার হাজার যাত্রী দক্ষিণ থেকে উত্তরাঞ্চলের মধ্যে যাতায়াত করে থাকে । অথচ যাত্রীদের চাহিদা অনুযায়ী আসনসংখ্যা বৃদ্ধি না থাকায় বিভিন্নভাবে ভোগান্তি পোহাতে হয় সাধারণ যাত্রীদের।
যেখানে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধি স্থান । যে মানুষটি জন্ম না হলে হয়তো বাংলাদেশ স্বাধীনতা অর্জন করতে সক্ষম হতো না । অথচ শুধুমাত্র একটি আন্তঃনগর ট্রেন টুঙ্গিপাড়া আন্তঃনগর এক্সপ্রেস চলাচল করে থাকে। সেটার মান অতি নগন্য। বহুদিনের পুরাতন রেক (বগি) দিয়ে। তাও আবার সংযুক্ত হয় মাত্র ৬ টি রেক (বগি) ।
এদিকে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া থেকে পশ্চিমাঞ্চলের রেল যোগাযোগ স্হাপন করে এক অন্যান্য দৃষ্টি স্থাপন করেছেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। অথচ এই রুটের ট্রেনটি নাই কোন আধুনিকতার ছোঁয়া।
দক্ষিণ ও পশ্চিমাঞ্চল মানুষের এখন দাবি উঠেছে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মভূমি টুঙ্গিপাড়া থেকে সামান্য দুরে গোবরা ষ্টেশন থেকে রাজশাহী গামী এই ট্রেনটিতে নাই কোন শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত রেক (বগি) । দ্রুত এই আন্তঃনগর টুঙ্গিপাড়া এক্সপ্রেস ট্রেন টিতে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত সংযুক্ত ও আধূনিকতার মানের রেক (বগি) লাগানোর দাবি তুলেছে দক্ষিণ ও পশ্চিম অঞ্চলের সচেতন নাগরিকরা।
 বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন ও বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কন্যা শেখ হাসিনার নির্দেশেই কালুখালী থেকে গোপালগঞ্জের গোবরা পর্যন্ত ১১৫ কিঃমিঃ নতুন রেললাইন সংস্কার ও স্থাপন করেছেন ।
২০ বার ভিউ হয়েছে
0Shares

COMMENTS