শুক্রবার- ১৭ই মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ -৩রা জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
আশুগঞ্জ থানায় শক্তিশালী সিন্ডিকেট ফিন্সিডিল গাঁজা ইয়াবার মাদক স্পটগুলো ভয়াবহ রূপ ধারণ করেছে

আশুগঞ্জ থানায় শক্তিশালী সিন্ডিকেট ফিন্সিডিল গাঁজা ইয়াবার মাদক স্পটগুলো ভয়াবহ রূপ ধারণ করেছে

মোঃ ফারুক মিয়া আশুগঞ্জ প্রতিনিধি : ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জে বর্তমানে ইয়াবার ও ফিন্সিডিল বিস্তার ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। আশুগঞ্জ বন্দরনগরীতে উপজেলায় আইন-শৃঙ্খলা কমিটির সভা একাডিক বার মাদকদ্রব্য নিয়ন্তণ উথাপন করা সতেয় যা আইন-শৃঙ্খলা বাহিনি পাতাই দেইনা কারন নাজরানা ঘাতি আসবেলে। আশুগঞ্জে ইয়াবা আসে ট্রেন, বাস, ট্রাক বা প্রাইভেট গাড়ি যোগে আনা হচ্ছে এসব ইয়াবা। এখানে পরে বন্দরের চাহিদা মেটানোর পর ৮টি ইউনিয়নের গ্রামে ইয়াবা সহজলভ্য। ফিন্সিডিল গাঁজা মাদক স্পটগুলো ছাড়াও মোবাইল ফোনে সর্বত্রই পাওয়া যাচ্ছে ইয়াবা। মাদক ক্রেতা-বিক্রেতারা ইয়াবাকে সংক্ষেপে ‘বাবা’ নামেই ডাকে। এসব এলাকার মধ্যে সব থেকে পাঁচ টি এলাকায় ভয়াবহ রূপ ধারণ করেছে, চরচার তলা(চর),জামাল মিয়া ফেরিঘাট, শরিয়ত নগর, খোঁজনিয়ে জানাগেছে, ফেরিঘাটের রতন মিয়া (রতন বাবু) সহ প্রথেক এর বিরুদে একাধিক মাদক মামলার আসামী,তালশহর মানিক মিয়া ও লালপুর মহসিন সহ এলাকার ৫ মাদক ব্যবসায়ীর শক্তিশালী সিন্ডিকেট নিয়ন্ত্রনে এ ব্যবসা পরিচালিত হচ্ছে। স্থানীয় আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে মাসিক মাসোয়ারা দিয়ে নিরাপদে চলছে ব্যবসা।এলাকায় তাদের নিয়ন্ত্রনে চলছে ইয়াবা ফিন্সিডিল গাঁজার জাঁকজমক ব্যবসা। আশুগঞ্জ থানার পাশে সোনারামপুর কলাবাগান রোডে এনাম সিকদার ও তাহার সাঙ্গু পাঙ্গু এ ব্যবসা চললেও পুলিশ নিরব ভ’মিকা পালন করছে। মাদক ব্যবসায়ীরা বলছে, মাদক ব্যবসা নিরাপদ রাখতে আশুগঞ্জ থানাকে দিতে হচ্ছে মাসে নাজরানা। পুলিশ বলছে, মাদক ব্যবসায়ীদের আটক করে আদালতে পাঠানো হয়। আদালত তাদের জামিন দিয়ে দিলে পুলিশের কিছু করার থাকেনা। তবে পুলিশ ম্যানেজ হওয়ার কথা অস্বীকার করেছেন। মহামারী রূপ নিয়েছে ড্রাগ ইয়াবা। শহরের অলিগলি থেকে শুরুকরে গ্রামের আনাচেকানাচে পর্যন্ত বিস্তর প্রায় ২৫০ জন ছোট বড় ব্যবসায়ৗ পরিচালনা করছে ঘটেছে নীরব এই ঘাতক ইয়াবা ট্যাবলেটের। ইয়াবার ভয়াবহ আগ্রাসন নিয়ে সরকার যেমন উদ্বিগ্ন, তাছা অভিভাবক মহলও চিন্তিত। সর্বত্র মহামারীরূপে ছড়িয়ে পড়ছে সর্বনাশা মাদক ইয়াবা। ইয়াবাসেবীর সংখ্যা ক্রমেই বেড়ে চলেছে। আর এ কারণে পেশা পরিবর্তন করে মাদক ব্যবসায় ঝুঁকছে অনেক মানুষ।অনেক মাদক সেবীরা মাদকের টাকা সংগ্রহ করতে না পেরে লিপ্ত হতে চলেছে চুরি,ডাকাতির মত বিভিন্ন অপরাধ মুলক কাজে। এতে করে বাড়তে শুরু করেছে নানা অপরাধ প্রবনতা। মাদকের টাকার জন্য অনেকেই আবার মা বাবার সাথে করছে অমানবিক ব্যবহার।কেহ কেহ আবার মা বাবাকে করছে শারীরিক ও মানসিক ভাবে লাঞ্চিত। লোক লজ্জার ভয়ে অনেক মা বাবাই নীরবে সহ্য করে যাচ্ছে মাদকসেবী সন্তনের এমন অমানবিক অত্যাচার নির্যাতন।

মাদক নিয়ন্ত্রনে কি ভুমিকা রয়েছে জানতে চাইলে আশুগঞ্জ থানা অফিসার ইনচার্জ, (ওসি) জনাব মোঃ আজাদ রহমান ুজানান কোন মাদক চিহ্নিত ব্যবসায়ীব্দেরকে ছার দেওয়া হবে না –জিরো ট্রলারে নেমে নিয়ে আসবে আমরা।

৪৯৮ বার ভিউ হয়েছে
0Shares