শনিবার- ২৯শে জুন, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ -১৫ই আষাঢ়, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
রাস্তার গাছ কাটা কে কেন্দ্র করে মুক্তি যোদ্ধা পরিবারের সন্তান উপর হামলা

রাস্তার গাছ কাটা কে কেন্দ্র করে মুক্তি যোদ্ধা পরিবারের সন্তান উপর হামলা

সৈয়দপুর প্রতিনিধি : সরকারি রেকডিও রাস্তার গাছ কাটা কে কেন্দ্র করে প্রতি পক্ষের ডাং মারের হামলার শিকার হয়েছেন বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ সোলায়মান খান এর নাতি শিমু।ঘটনা টি নীলফামারী জেলার সৈয়দপুর উপজেলাধীন বাঙ্গালি পুর ইউনিয়নের লক্ষ্মণ পুর চড়ক পাড়া(পাঠান পাড়া) নামক স্হানে।
অভিযোগ সুত্রে জানা যায় ২৫শে জানুয়ারি বুধবার আনুমানিক ১১.০০ঘটিকায় লক্ষ্মণপুর চঢ়কপাড়া মৌজার পাঠান পাড়া হতে কদমতলী বাজার পর্যন্ত সরকারি রাস্তা বহমান। প্রায় বিশ-পঁচিশ বছর পূর্বে বনজ জাতীয় বৃক্ষ রোপণ করা আছে। উক্ত গাছের মধ্যে একটি গাছ একই মহল্লার গোলাম মোস্তাফা খান পিঃ মৃঃ আলীম উদ্দিন খান ও আরমান খান বাদশা পিঃ মৃঃ আব্দুর রহমান সাং- লক্ষ্মণ পুর চঢ়কপাড়া,বাঙালিপুর সৈয়দপুর নীলফামারী।তার পরিবারের লোকজন নিয়ে প্রকাশ গাছ কর্তন করিতে থাকে। এমত অবস্থায় বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ সোলেমান খান এর নাতি রেজয়ান খান শিমু গাছ কর্তনের দৃশ্য দেখতে পায় এবং তাদের নিকট গিয়ে বলেন যে এটা সরকারি রাস্তা গাছ গুলো আমার বাবা রোপণ করেছে।
সরকারি সীমানায় পরার কারনে আমরাই গাছ গুলো কাটি নাই কিন্তু আপনারা কাটতেছেন কেনো এর দু-এক কথার একপর্যায়ে উভয়ে বাকবিতান্ডো থেকে মার ডাং শুরু হয় এতে মুক্তিযোদ্ধা শহীদ সোলায়মান খান এর নাতি রেজয়ান খান শিমু আহত হন।ঘটনাটি মুক্তিযোদ্ধার সন্তান লুৎফর খানের শুনলে তরিঘরি ঘটনা স্থলে পৌছায় ছেলেকে উদ্ধার করে সৈয়দপুর ১০০শয্য হাসপাতালে৷ প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে তক্ষুনিক বিষয়টি উপজেলা সহকারী কমিশন (ভূমি) কে মৌখিক ভাবে অবহিত করেন।
উপজেলা সহকারী কমিশন এর টপ সহকারী ভূমি (তহশিলদার) বাঙালিপুর কে বিষয়টি তদন্তের নির্দেশ দেন। তহশিলদার তার সঙ্গী অফিস সহকারী সহ ঘটনা স্থলে যান। সেখানে তিনি কয়েক জন গণমাধ্যম কর্মীর উপস্থিতিতে গাছ কর্তন বন্ধের নিষেধ এতে প্রতিপক্ষ আরও ক্ষিপ্ত হয়ে উঠে। বর্তমানে ঘটনাটি কে কেন্দ্র করে মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সদস্য গণ মিথ্যা মামলা সহ জীবন নাশের হুমকি আতংকে রহিয়াছেন মুক্তিযোদ্ধার সন্তান লুৎফর খান তেনার পুত্রের নির্যাতন কারির নেয় বিচার প্রার্থনায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর একটি লিখিত অভিযোগ দাখিল করেন।
৭১ বার ভিউ হয়েছে
0Shares