বুধবার- ৩রা জুলাই, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ -১৯শে আষাঢ়, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
দুপচাঁচিয়ায় সমন্বয়কারীসহ স্বপন, মুক্তা, বাসার, আলাউদ্দিন অ্যাম্বাসেডর নির্বাচিত।।

দুপচাঁচিয়ায় সমন্বয়কারীসহ স্বপন, মুক্তা, বাসার, আলাউদ্দিন অ্যাম্বাসেডর নির্বাচিত।।

বগুড়া অফিসঃ
বগুড়ার দুপচাঁচিয়ায় পিস ফ্যাসিলিটেটর গ্রুপের কমিটি পুনঃগঠিত হয়েছে।

আগামী দুই বছরের জন্য গঠিত কমিটিতে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ থেকে এম্বাসেডর মনোনীত হয়েছেন জেলা পরিষদ সদস্য শামীমা আক্তার মুক্তা।বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের সভাপতি একেএম মনিরুল ইসলাম খান স্বপন। জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল থেকে আলাউদ্দিন ফকির এবং বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির সভাপতি আবুল বাশার অ্যাম্বাসেডর নির্বাচিত হয়েছেন।

কমিটির সমন্বয়কারী নির্বাচিত হয়েছেন প্রফেসর আব্দুস সালাম। সকালে উপজেলার সোনালী প্যালেসে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভা এবং কমিটি পুনর্গঠন সভায় সর্বসম্মতিক্রমে এ কমিটি গঠিত হয়।এক তথ্যে জানা যায় সালাম সমন্বয়কারি তিনি সুজনের সদস্য। আলা উদ্দিন ফরির সুজনের সদস্য আবুল বাসার তিনি সহ সভাপতি

বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যক্ষ আব্দুল মজিদ সুজন সভাপতির সভাপতিত্বে এ সময় উপস্থিত ছিলেন মিজানুর রহমান খান সেলিম। সাবেক সমন্বয়কারি মোসাব্বর হাসান মুসা। গোলাম ফারুক।সুজন সম্পাদক আনোয়ারুল আজাদ। সদস্য আব্দুল হামিদ। অসীম কুমার দাস।

আমিনুর রহমান মহলদার ভাইস চেয়ারম্যান।  বীর মুক্তিযোদ্ধা সুজ্জাত আলী। মনোয়ারা বেগম নাজু।খাতিজা আক্তার রিতা, সোহেল মাহমুদ সুজা, ইউনুস আলী মহালদার মানিক, আসাদুজ্জামান খান, নাসরিন আক্তার, জহিরুল ইসলাম বাবু, রাহি খাতুন সহপ্রমূখ।

নির্বাচন পরিচালনা করেন এলাকা সমন্বয়কারী আসির উদ্দিন ও আব্দুর রউফ।

উল্লেখ্য যে আগামি ৬ জুন ২০২৩ সালে শাপলা স্কুলে পিএফজির কমিটি গঠিত হয়ে ১ বছর হতেই আবার নতুন কমিটি গঠিত হলো এটি অত্যান্ত লজ্জাজনক বলে জানান সাবেক এ্যাম্বাসেডররা।

গঠনতন্ত্র থাকলেও সে মোতাবেক পিএফজি পরিচালি দুপচাঁচিয়া উপজেলায় হচ্ছে না শুধুমাত্র সুজনের বেশকিছু সদস্য থাকার জন্য।

ড বদিউল আলম মজুমদার স্যারকে বলার কারনে কমিটি পুনঃগঠন করার নামে কমিটির মেয়াদ থাকার পরেও রদবদল করার কারনে পিএপজি পরবতি কাযর্ক্রম কতখানি কার্যকর হবে এ বিষয়ে সংশয় প্রকাশ করেছেন বেশ কয়েকজন সদস্যরাসহ এ্যাম্বাসেডরগণ।

যার ফলে কাহালু ও আদমদীঘি উপজেলায় পিএফজির কমিটির সদস্যরা নিস্কৃয় হয়েছে। তাছাড়া সুজন সভাপতি সম্পাদক সদস্যরাই পিএফজির সমন্য়কারি এবং এ্যাম্বাসেডর হয়েছেন।পক্ষান্তরে সুজনের কমিটি ১০ বছর হলেও হালনাগাত করেননি সুজন নেতৃবৃন্দরা। তারা পিএফজির কমিটিকে বেশি গুরুত্ব দিয়েছেন।

 

১৪৭ বার ভিউ হয়েছে
0Shares