![নড়াইল পুলিশের অভিযানে ২৪ ঘন্টার মধ্যে শিশু ধর্ষণ মামলার আসামি গোপালগঞ্জ থেকে গ্রেফতার নড়াইল পুলিশের অভিযানে ২৪ ঘন্টার মধ্যে শিশু ধর্ষণ মামলার আসামি গোপালগঞ্জ থেকে গ্রেফতার](https://spnewsbd.com/wp-content/uploads/2024/02/IMG_20240207_172916.jpg)
নড়াইল পুলিশের অভিযানে ২৪ ঘন্টার মধ্যে শিশু ধর্ষণ মামলার আসামি গোপালগঞ্জ থেকে গ্রেফতার
![](https://spnewsbd.com/wp-content/plugins/print-bangla-news/assest/img/print-news.png)
উজ্জ্বল রায়, নড়াইল জেলা প্রতিনিধি: নড়াইলে পুলিশের অভিযানের ২৪ ঘন্টার মধ্যে শিশু ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার। শিশু ধর্ষণের ঘটনায় জড়িত আসামি মাহবুবুর রহমান ওরফে মাহাবুব শেখ (৬২)কে গ্রেফতার করেছে নড়াইল জেলার নড়াগাতি থানা পুলিশ। ধৃত আসামি মাহাবুবুর রহমান ওরফে মাহাবুব শেখ (৬২) নড়াইল জেলার নড়াগাতি থানার চোরখালী গ্রামের মৃত শেখ আবু আলেম ওরফে ধলন শেখের ছেলে।
গত (৪ ফেব্রুয়ারি) দুপুর নড়াগাতী থানাধীন একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৫ম শ্রেণীর ছাত্রীকে টিফিনের জন্য বাড়িতে যাওয়ার পথে আরিফের বাড়ির পূর্ব পাশে রাস্তার উপর পৌঁছালে ধর্ষক মাহাবুবুর রহমান শিশুটিকে জোরপূর্বক তার জামাতা রানা শেখের পরিত্যক্ত একচালা ঘরের মধ্যে নিয়ে ভিকটিমের ইচ্ছার বিরুদ্ধে ধর্ষণ করে।
এ সময় ভিকটিমের ডাক চিৎকারে ঘটনাস্থলের পার্শ্ববর্তী লোকজন ঘটনাস্থলে ছুটে আসলে আসামি ভিকটিমকে বিবস্ত্র অবস্থায় রেখে দ্রুত ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায়। ভিকটিমকে উদ্ধার করে দ্রুত খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য প্রেরণ করা হয়।
এই ঘটনার প্রেক্ষিতে গতকাল (৬ ফেব্রুয়ারি) ভিকটিমের মা বাদী হয়ে নড়াগাতি থানায় একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের করেন। নড়াইল জেলা পুলিশ সুপার মোহাঃ মেহেদী হাসান নির্দেশে আসামি গ্রেফতারের জন্য নড়াগাতি থানার একটি চৌকস টিম ও সাইবার ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন সেল মাঠে নামে। এরই ধারাবাহিকতায় কালিয়া সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার প্রণব কুমার সরকার এর তত্ত্বাবধানে নড়াগাতি থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাঃ মোস্তাফিজুর রহমান এর নেতৃত্বে এসআই (নিঃ) মাহবুবুর রহমান, এসআই (নিঃ) নয়ন বিশ্বাস, এসআই (নিঃ) মফিজ মোল্লা সঙ্গীয় ফোর্সসহ অভিযান চালিয়ে বুধবার (৭ফেব্রুয়ারি) দুপুরে সময় গোপালগঞ্জ সদর থানাধীন শুকতাইল গ্রামের আসামি মাহাবুবুর রহমানের আপন ভাই বাকীবিল্লাহ শেখের বসতবাড়ি হতে গ্রেফতার করে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আসামি ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেছে। আসামিকে বিজ্ঞ আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে। ভিকটিম নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০০০ (সংশোধনী ২০০৩) এর ২২ ধারায় বিজ্ঞ আদালতে জবানবন্দী প্রদান করেছে।
১৯ বার ভিউ হয়েছে