ছাত্র-জনতার আন্দোলনে হত্যাকাণ্ডের জন্য জবাবদিহিতা নিশ্চিতের আহ্বান জাতিসঙ্ঘের
৭৫ Views
নিউ ইয়র্ক প্রতিনিধি: বাংলাদেশে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে সহিংসতা, প্রাণহানি ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনায় জবাবদিহিতা নিশ্চিতের আহ্বান পুনর্ব্যক্ত করেছে জাতিসঙ্ঘ। নিউইয়র্কে স্থানীয় সময় মঙ্গলবার নিয়মিত ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে জাতিসঙ্ঘ মহাসচিবের মুখপাত্র স্টিফেন ডুজারিক এই আহ্বান জানান।
তিনি বলেন, ‘আমরা এই সঙ্কটের শুরু থেকেই জবাবদিহিতা নিশ্চিতের কথা বলে আসছি।’ ডুজারিক বলেন, ‘সহিংসতা, প্রাণহানি এবং মানবিক ও রাজনৈতিক অধিকার লঙ্ঘনের জন্য জড়িতদের জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে।’
মুখপাত্র বলেন, জাতিসঙ্ঘ প্রধান আন্তোনিও গুতেরেস বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসকে অভিনন্দনপত্র পাঠিয়েছেন। চিঠিতে মহাসচিব বাংলাদেশে শান্তি ফিরিয়ে আনা এবং সংসদ নির্বাচন আয়োজনের প্রচেষ্টাকে স্বাগত জানিয়েছেন।
মহাসচিব আশা প্রকাশ করে বলেন, অধ্যাপক ইউনূসের সরকার একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করবে, যার মধ্যে তরুণদের পাশাপাশি নারী, সংখ্যালঘু ও আদিবাসী সম্প্রদায়ের কথাও বিবেচনা করা হবে।
গুতেরেস আরো বলেন, তিনি সব নাগরিক, বিশেষ করে সংখ্যালঘুদের পূর্ণ সুরক্ষা নিশ্চিত করতে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের ওপর নির্ভর করছেন। বিশেষ করে মিয়ানমারের অবনতিশীল পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে অধ্যাপক ইউনূসের প্রতি জোরালো আহ্বান জানান জাতিসঙ্ঘ মহাসচিব।
তিনি বলেন, ‘আমরা এই সঙ্কটের শুরু থেকেই জবাবদিহিতা নিশ্চিতের কথা বলে আসছি।’ ডুজারিক বলেন, ‘সহিংসতা, প্রাণহানি এবং মানবিক ও রাজনৈতিক অধিকার লঙ্ঘনের জন্য জড়িতদের জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে।’
মুখপাত্র বলেন, জাতিসঙ্ঘ প্রধান আন্তোনিও গুতেরেস বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসকে অভিনন্দনপত্র পাঠিয়েছেন। চিঠিতে মহাসচিব বাংলাদেশে শান্তি ফিরিয়ে আনা এবং সংসদ নির্বাচন আয়োজনের প্রচেষ্টাকে স্বাগত জানিয়েছেন।
মহাসচিব আশা প্রকাশ করে বলেন, অধ্যাপক ইউনূসের সরকার একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করবে, যার মধ্যে তরুণদের পাশাপাশি নারী, সংখ্যালঘু ও আদিবাসী সম্প্রদায়ের কথাও বিবেচনা করা হবে।
গুতেরেস আরো বলেন, তিনি সব নাগরিক, বিশেষ করে সংখ্যালঘুদের পূর্ণ সুরক্ষা নিশ্চিত করতে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের ওপর নির্ভর করছেন। বিশেষ করে মিয়ানমারের অবনতিশীল পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে অধ্যাপক ইউনূসের প্রতি জোরালো আহ্বান জানান জাতিসঙ্ঘ মহাসচিব।