![পটুয়াখালীতে এক কচু আড়াই হাজার টাকায় বিক্রি পটুয়াখালীতে এক কচু আড়াই হাজার টাকায় বিক্রি](https://spnewsbd.com/wp-content/uploads/2024/02/Dashmina-pic-01-06.02.24.jpg)
পটুয়াখালীতে এক কচু আড়াই হাজার টাকায় বিক্রি
![](https://spnewsbd.com/wp-content/plugins/print-bangla-news/assest/img/print-news.png)
পটুয়াখালী প্রতিনিধি।।পটুয়াখালীতে ১১ফুট লম্বা ও ৮০কেজি ওজনের বিশাল আকৃতির একটি বেল কচু আড়াই হাজার টাকায় বিক্রি করেছেন এক প্রান্তিক কৃষক। উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের গছানী গ্রামের কৃষক মো. বারেক হোসেন নিজের বাড়িতে জম্মানো কচুটি বিক্রির জন্য উপজেলা সদরের পূঁজাখোলা এলাকায় নিয়ে আসলে সোমবার সন্ধ্যার পরে ১০জন ক্রেতা মিলে ২হাজার ৫শ’ টাকায় কিনে ভাগ করে নেয়।
জানা যায়, উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউসিয়নের গছানী গ্রামের কৃষক মো. বারেক হোসেন ৩ বছর পুর্বে শখের বসে ৫০টি বেল কচুর চারা সংগ্রহ করে বসত বাড়ির পতিত জমিতে রোপন করেন। পরিবারের খাওয়ার পাশাপাশি স্বজনদের বিনামূল্যে দিয়েও এ পর্যন্ত প্রায় ২০হাজার টাকার বেল কচু বিক্রি করেন। তবে বসত ঘরের পাশে থাকার কারনে এটি বিক্রি করা হয়নি।
এব্যপারে বেল কচু বিক্রেতা মো. বারেক হোসেন বলেন, ১১ফুট লম্বা ও ৮০কেজি ওজনের কচু আড়াই হাজার টাকায় বিক্রি করেছি। ঘরের পাশে থাকায় আর তেমন পরিচর্যাও করিনি। তবে কয়েক দিন পরপর শুধু ছাই দিয়ে ছিলাম।
এবিষয়ে বেল কচু ক্রেতা উপজেলা সদরের চরহোসনাবাদ এলাকার বাসিন্দা মো. জামাল হোসেন বলেন, এত বড় কচু আমি আর দেখিনি। এ জাতের কচু অনেক সুস্বাদু। কচুটি একা কেনা সম্ভব না হওয়ায় ভাগে কিনেছি।
এবিষয়ে দশমিনা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. জাফর আহমেদ বলেন, এ জাতের কচুতে পোকা মাকরের আক্রমন ও রোগ বালাই কম হয়। বসতবাড়ির আঙিনায় পতিত জমিতে, রাস্তার পাশে, পুকুর বা খাল পাড়ে এটি চাষ করা যায়। তাই এটি চাষে ফসলি জমির অপচয় হয়না। খেতে সুস্বাদু ও বাজার দও ভালো থাকায় কৃষি বিভাগ থেকে এ জাতের কচু চাষে কৃষকদের পরামর্শ দিচ্ছি
জানা যায়, উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউসিয়নের গছানী গ্রামের কৃষক মো. বারেক হোসেন ৩ বছর পুর্বে শখের বসে ৫০টি বেল কচুর চারা সংগ্রহ করে বসত বাড়ির পতিত জমিতে রোপন করেন। পরিবারের খাওয়ার পাশাপাশি স্বজনদের বিনামূল্যে দিয়েও এ পর্যন্ত প্রায় ২০হাজার টাকার বেল কচু বিক্রি করেন। তবে বসত ঘরের পাশে থাকার কারনে এটি বিক্রি করা হয়নি।
এব্যপারে বেল কচু বিক্রেতা মো. বারেক হোসেন বলেন, ১১ফুট লম্বা ও ৮০কেজি ওজনের কচু আড়াই হাজার টাকায় বিক্রি করেছি। ঘরের পাশে থাকায় আর তেমন পরিচর্যাও করিনি। তবে কয়েক দিন পরপর শুধু ছাই দিয়ে ছিলাম।
এবিষয়ে বেল কচু ক্রেতা উপজেলা সদরের চরহোসনাবাদ এলাকার বাসিন্দা মো. জামাল হোসেন বলেন, এত বড় কচু আমি আর দেখিনি। এ জাতের কচু অনেক সুস্বাদু। কচুটি একা কেনা সম্ভব না হওয়ায় ভাগে কিনেছি।
এবিষয়ে দশমিনা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. জাফর আহমেদ বলেন, এ জাতের কচুতে পোকা মাকরের আক্রমন ও রোগ বালাই কম হয়। বসতবাড়ির আঙিনায় পতিত জমিতে, রাস্তার পাশে, পুকুর বা খাল পাড়ে এটি চাষ করা যায়। তাই এটি চাষে ফসলি জমির অপচয় হয়না। খেতে সুস্বাদু ও বাজার দও ভালো থাকায় কৃষি বিভাগ থেকে এ জাতের কচু চাষে কৃষকদের পরামর্শ দিচ্ছি
১৩ বার ভিউ হয়েছে