![সৈয়দপুরে নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্য মূল্য বৃদ্ধি ক্রেতা অসহায়, দেখার কেউ নেই সৈয়দপুরে নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্য মূল্য বৃদ্ধি ক্রেতা অসহায়, দেখার কেউ নেই](https://spnewsbd.com/wp-content/uploads/2023/03/সৈয়দপুর.jpg)
সৈয়দপুরে নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্য মূল্য বৃদ্ধি ক্রেতা অসহায়, দেখার কেউ নেই
![](https://spnewsbd.com/wp-content/plugins/print-bangla-news/assest/img/print-news.png)
দুলাল সরকার, সৈয়দপুর-নীলফামারী প্রতিনিধি : রমজানকে সামনে রেখে নিত্য প্রয়োজনীয় প্রায় প্রতিটি সামগ্রীর মূল্যবৃদ্ধিতে ক্রেতা সাধারণ হয়ে পড়েছে অসহায়। হঠাৎ করে এই মূল্যবৃদ্ধিতে সবচেয়ে বেশি সংকটে পড়েছে নি¤œ মধ্যবিত্ত ও সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষ। সামনেই রমজান মাস আর তার আগ দিয়ে গত দেড়-দুই মাস যাবৎ চলে চাল, ডাল, আটা, মাছ-মাংস, তেল, চিনির দাম প্রতিদিনেই অল্প বিস্তর দাম বাড়তে বাড়তে তেলের কেজি ১৯০ টাকা, চিনি দেশি ১২০ টাকা, গরুর মাংস ৭০০, খাশির মাংস ১০০০ টাকা, পিয়াজসহ কাঁচা বাজারে কোনটির কেজি ৮০/৯০ টাকার নিচে নয়। দেশি মুরগি ৫০০ টাকা, বয়লার ২৪০/২৫০, পাকিস্তানি মরগি ৩৫০/৩৬০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। এসব কোন নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস নেই যার দাম কিছু না কিছু বৃদ্ধি পেয়েছে। অনেকে ধারনা করছে সংকেটের কারণে কিছু পণ্যের দাম বাড়ার সুযোগে অন্য পণ্যগুলোর দাম এমনি বাড়িয়ে দিয়েছে অসাধু ব্যবসায়ীরা। বাজার মূল্য নিয়ন্ত্রণে কঠোর প্রশাসনিক ব্যবস্থা ও তাদরকি প্রয়োজন নইলে রমজানকে সামনে রেখে এ দাম বাড়ার ধারা অব্যাহত থাকলে ক্রেতা সাধারনের কি অবস্থা হবে তা বর্তমান বাজার দরে কারো বুঝতে বাকি নেই। তেল, আটা, চিনি, ডাল, চাল, মসলাসহ প্রয়োজনীয় সকল সামগ্রী যে সমস্ত মোকাম হতে আসে সে সমস্ত জায়গায় সরকার কঠোর অবস্থান নিলে সাধারণ ও খুচরা ব্যবসায়ীরা মোকামের অজুহাতে দফায় দফায় দাম বাড়ানোর সুযোগ পাবে না বলে ভুক্তোভোগী ক্রেতা মনে করে। অপরদিকে দুইজন মুড়ির আরৎদার সেন্ডিকেট তৈরি করে রমজানকে ঘিরে নিজের ইচ্ছামতো কেজি প্রতি দাম হাকাচ্ছে বলে জানা যায়।