![মহেশপুরে বাড়িঘর ভাংচুর ও লুটপাটের ঘটনায় পুলিশের তদন্ত শুরু : এখনো গ্রামছাড়া কয়েকটি পরিবার মহেশপুরে বাড়িঘর ভাংচুর ও লুটপাটের ঘটনায় পুলিশের তদন্ত শুরু : এখনো গ্রামছাড়া কয়েকটি পরিবার](https://spnewsbd.com/wp-content/uploads/2022/08/ttutt.jpg)
মহেশপুরে বাড়িঘর ভাংচুর ও লুটপাটের ঘটনায় পুলিশের তদন্ত শুরু : এখনো গ্রামছাড়া কয়েকটি পরিবার
![](https://spnewsbd.com/wp-content/plugins/print-bangla-news/assest/img/print-news.png)
স্টাফ রিপোর্টার, ঝিনাইদহ- ঝিনাইদহের মহেশপুরের উজলপুর গ্রামে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের বাড়িঘর ভাংচুর এবং লুটপাটের ঘটনায় পুলিশের তদন্ত শুরু হয়েছে। মামলার পর মহেশপুর থানা পুলিশ এ তদন্ত শুরু করে। এদিকে আবারো হামলা ও মারধর আতংকে বাড়িছাড়া কয়েকটি পরিবার। ভুক্তভোগীরা জানায়, সামাজিক আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে ওই গ্রামের বর্তমান মেম্বর মিলন ও সাবেক মেম্বর মন্টু মিয়ার সমর্থকদের মধ্যে বিরোধ চলে আসছিল।
সম্প্রতি নস্তি জুয়েল ভাটার সামনে দূর্বত্তদের ধারালো অস্ত্রের আঘাতে সাবেক মেম্বর মন্টু মারাত্বকভাবে জখম হয়। এ ঘটনায় বর্তমান মেম্বর মিলনকে দোষারোপ করে তাদের বাড়ীঘরে হামলা ও লুটপাট চালানো হয়। বাড়ী ভাংচুর ও লুটপাটের ঘটনায় রাসেল বাদী হয়ে রানাসহ ৭ জনের নাম উল্লেখ করে আদালতে মামলা দায়ের করে।
আদালত মহেশপুর থানাকে তদন্ত করে প্রতিবেদন জমা দিতে বলে। আদালতের নির্দেশ মতে এস আই আসাদ এর নেতৃত্বে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে প্রতিবেদন জমা দেওয়া প্রক্রিয়াধীন। উল্লেখ্য, ২০০০ সালে এই রানাই ফেনসিডিলসহ র্যাবের হাতে আটক হয়ে তিন মাস কারাভোগের পর জামিনে মুক্তি পাই। সাংবাদিকরা মিলন মেম্বরের অনুসারীদের বাড়ীতে হামলা লুটপাটের ছবি তুলতে গেলে এই রানাই তাদেরকে লাঞ্ছিত করে। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে কয়েকটি পরিবারের মধ্যে থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে। কয়েকটি পরিবার গ্রামছাড়া। সঠিক তদন্ত ও সিসি ফুটেজ ধরে প্রকৃত অপরাধীদের আইনের আওতাই আনা হোক এমনটি দাবি দু’পরিবারের। এ ব্যাপারে মহেশপুর থানার ওসি সেলিম রেজা বলেন, প্রকৃত ঘটনা তদন্ত করছি। দোষীদের গ্রেফতার করে আইনের আওতায় নিয়ে আসব।