শুক্রবার- ১৭ই মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ -৩রা জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
ক্ষেতলাল উপজেলা পরিষদ নির্বাচন চেয়ারম্যান পদে সাড়া ফেলেছেন ফ্রিল্যান্সার নাজ্জাসী চৌধুরী

ক্ষেতলাল উপজেলা পরিষদ নির্বাচন চেয়ারম্যান পদে সাড়া ফেলেছেন ফ্রিল্যান্সার নাজ্জাসী চৌধুরী

রনি আকন্দ (জয়পুরহাট) প্রতিনিধিঃ জয়পুরহাটের ক্ষেতলালে জমে উঠছে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন। ভোটগ্রহণের আর বাকি পাঁচ দিন। শেষ মুহূর্তের প্রচারণায় ব্যস্ত সময় পার করছেন প্রার্থীরা। তীব্র তাপদাহেও তারা ছুটছেন ভোটারদের কাছে। দিচ্ছেন প্রতিশ্রæতি, নিচ্ছেন আশীর্বাদ। ক্ষেতলাল উপজেলায় ১৩ জন প্রার্থীর মধ্যে চারজন লড়ছেন চেয়ারম্যান পদে। এই চার প্রার্থীর মধ্যে বেশ সাড়া ফেলেছেন ফ্রিল্যান্সার মো.নাজ্জাসী চৌধুরী।

ফ্রিল্যান্সার হলেও যোগ্যতা, সাংগঠনিক দক্ষতা আর মানবিক কার্যক্রমে অন্য সবার চেয়ে ভিন্ন মো.নাজ্জাসী চৌধুরী। ভোটযুদ্ধে ঘোড়া প্রতীক নিয়ে লড়ছেন। তার প্রতিদ্বদ্বী হেভিওয়েট তিনজন প্রার্থী। ভোটারদের কাছে এখন আলোচনায় থাকা প্রার্থীদের মধ্যে ফ্রিল্যান্সার নাজ্জাসী অন্যতম।
দীর্ঘদিন ধওে ফ্রিল্যান্সার ও সমাজের গরিব-অসহায় মানুষের জন্য কাজ করছেন নাজ্জাসী চৌধুরী। এ নির্বাচনে তিনি ছয় দফা অঙ্গিকার দিয়েছেন এ জন্য গোটা উপজেলাজুড়ে সাধারণ মানুষের মাঝে তার জনপ্রিয়তা বাড়ছে।

সফল ফ্রিল্যান্সার হয়ে এখন সেই নাজ্জাসী লড়ছেন ভোটযুদ্ধে। প্রতিদিন একা একা উপজেলার বিভিন্ন প্রান্তে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। সাধারণ ভোটাররা তাকে সাড়া দিয়ে পেছনে ছুটছেন। কেউ কেউ নিজের খরচে গাইছেন সুইটির জন্য গান, চাইছেন ঘোড়া প্রতীকে ভোট। সাধারণ মানুষের সমর্থন ও ভালোবাসায় ভোটের মাঠে ভালো কিছুর সম্ভাবনা দেখছেন অনেকেই।

চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী নাজ্জাসী চৌধুরী বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর উদ্যোগে বাংলাদেশ ব্যাংকের অর্থায়নে আমি ২০১৭ সালে ফ্রিল্যান্সিং শুর করি দীর্ঘ ৭ বছরের এই ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ারে সারাদেশে দুই হাজার বেকার তরুণ তরুণীকে ফ্রিল্যান্সিং প্রশিক্ষণের মধ্য দিয়ে তাদের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করেছি। আমি আমার উপজেলা কে একটি তথ্য ও প্রযুক্তি নির্ভর স্মার্ট উপজেলা হিসেবে গড়তে চাই আমি যদি আমার ক্ষেতলাল উপজেলার উন্নয়ন করতে চাই তবে শুধু তরুণ প্রজন্ম নয় আমার এই উপজেলার সর্বসাধারণকে প্রয়োজন আমি আমার সর্বসাধারণকে ছাড়া আমি কখনোই আমার উপজেলার উন্নয়ন করতে পারবো না। আমি যেহেতু সমাজের মানুষের জন্য কাজ করি, তাই অবহেলিত মানুষের পাশে থাকার জন্য নির্বাচনে লড়ছি। আমার ক্ষেতলাল উপজেলার মানুষের ব্যক্তি পর্যায়ে উন্নয়ন করতে চাই কর্মসংস্থানের মধ্য দিয়ে। ভোটারদের কাছে বেশ সাড়া পাচ্ছি। আশা করছি জনগণের ভোটে আমি নির্বাচিত হবো।

১২ বার ভিউ হয়েছে
0Shares

COMMENTS