বাঘার ডিজিএম চোরের মতো মিটার কাটায়-খোজ না মিললে চুরির দায়ে গ্রাহক হয়রানি 

বাঘার ডিজিএম চোরের মতো মিটার কাটায়-খোজ না মিললে চুরির দায়ে গ্রাহক হয়রানি 
বাঘা (রাজশাহী) প্রতিনিধি : রাজশাহীর বাঘা উপজেলায় পল্লী বিদ্যুত অফিসের ডিজিএম এর নির্দেশে চোরের মতো মিটার কাটার অভিযোগ উঠেছে।
আড়ানী পৌরসভার মোস্তাকিন প্রাং অভিযোগ করে বলেন, গত ১৪ এপ্রিল সোমবার সকাল ১০ টার সময় আড়ানী ঝিনা বাঘা রাজশাহী মিটার নং ০০০১৫৫১৭ হিসাব নং ১০১৩০৫৭৮৩৭১৬৪ পরিশোধের তারিখ ছিলো  ২৬ মার্চ ২৫। সকালে আমাকে না জানিয়ে তারসহ মিটার কেটে নিয়ে আসে আড়ানী সাব সেন্টার। পাহারাদার মোজাম্মেল বলেন মালিকে ডাকার পর আপনারা কেটে নিয়ে যান, আর কোন অফিস থেকে এসেছেন তারা কিছু না বলেই তারসহ মিটার কেটে নিয়ে যায়। আমি জানার পরে বাঘা অফিস ও আড়ানী অফিস ফোন করেও জানতে পারেনি। পরে সন্ধ্যায় স্থানীয় সাংবাদিক ফজলুর রহমান মুক্তাকে নিয়ে আড়ানী অফিসে গেলে তারা কাগজ দেখায় এবং বলে আবাসিক মিটার এর জন্য এটা বাঘা ডিজিএম স্যার কাটতে বলেছে। তখন মোস্তাকিন প্রাং বলেন আমাকে আগে লিখিত বা মৌখিক ভাবে জানানো হয়নি কেন এবং এই মিটারের খোঁজ না পাওয়া গেলে মিটার চুরির দায়ে আমার কাছ থেকে মোটা অংকের টাকা ডনিশোন নিতো। আমার মনে হয় বাংলাদেশের বিভিন্ন জায়গাতে এভাবেই পল্লী বিদ্যুত এর লোকেরা মিটার নিয়ে যেয়ে মিটার চুরির কথা বলে গ্রাহক হয়রানি করছে এবং টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। আমার ঘরে মিটার লাগানো ছিলো আমি ওই ঘরে থাকি। প্রায়োজনে পনি তোলার জন্য আরেকটা মিটার নিবো,তারসহ মিটার খুলে নেয়া ঠিক করেনি।
এ বিষয়ে বাঘা উপজেলা অফিসের ডিজিএম মনিরুল ইসলাম বলেন, এটা আবাসিক মিটার পুকুরে পানি দেওয়ার কারনে কাউকে না জানিয়ে নিয়ে এসেছে।
এবিষয়ে বাঘা এজিএম এর কাছে জানতে চাওয়া হলে তিনি বক্তব্য বা নাম কোন টায় বলেননি। এতে বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশনে বাধা সৃষ্টি করা। উদ্ধতম কতৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন এ সকল কর্মকর্তাদের তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য।
১৭ বার ভিউ হয়েছে
0Shares