সোমবার, ১৭ই মার্চ, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ

আর এস ম্যাপ মানেন না প্রতিপক্ষরা বৃদ্ধাশ্রমের প্রচীর নির্মাণ কাজে বাধা

আর এস ম্যাপ মানেন না প্রতিপক্ষরা বৃদ্ধাশ্রমের প্রচীর নির্মাণ কাজে বাধা

৮৬ Views

শার্শা (যশোর) সংবাদদাতা \ জমির মালিকের নিকট থেকে জমি ক্রয় করায় কবলা গ্রহিতা অন্য ওয়ারেশগণ দ্বারা ব্যাপক হয়রানির অভিযোগ উঠেছে। ঘটনাটি ঘটেছে শার্শা উপজেলার উলাশী গ্রামে। স¤প্রতি আমেরিকান প্রবাসী রুবিয়া খাতুন একটি বৃদ্ধাশ্রম নির্মাণ করার জন্য ১০১নং উলাশী মৌজার ২৮০৪(রী-র) ২০২৪-২৫ নাম খারিজ করে ১৬ শতক জমির প্রকৃত মালিক হন রুবিয়া খাতুন। প্রবাসী রুবিয়া খাতুন একজন স্থানীয় আমিন দ্বারা জমির চৌহর্দ্দি নিধারণ করে উভয় পক্ষের উপস্থিতে জমির সীমানা চিহ্নিত করা হয় এবং একটি স্কেইস ম্যাপ তৈরী করে দেয় স্থানীয় আমিন জনৈক জামাল উদ্দীন। এদিকে জমি দাতা শ্রী স্বপন কুমার মজুমদার ও বসন্ত কুমার মজুমদার উভয় পিং- তারাপদ মজুমদার পৈত্রিক সুত্রে প্রাপ্ত ১৬ শতাংশ আরএস রেকড অনুযায়ী জমি কবলা মুলে রুবিয়া খাতুনকে রেজিস্ট্রি করে দেয়। জমির সীমানা চিহ্নিত করে দেওয়ার পর প্রাচির দেওয়ার সময় প্রতিপক্ষ নির্মল কুমার মজুমদার, রবিন কুমার মজুমদার ও মিহির কুমার মজুমদার সর্ব পিতা নিত্যানন্দ মজুমদার প্রাচির নির্মানে বাধা প্রদান করে এবং তারা বলেন আমরা আরএস ম্যাপ মানি না, ৬২ সালের ম্যাপ অনুযায়ী জমির প্রাচির দিতে হবে। ঘটনাটি স্বরেজমিনে যেয়ে দেখা যায় জমা জমির ঘটনায় প্রতিপক্ষ নিজেদের কে সংখ্যালঘু বলে পরিবেশ ঘোলাটে করার জন্য অপচেষ্টা চালাচ্ছে। কিন্তু ৬০ উর্দ্বো বসন্ত কুমার নামের একজন এক স্বাক্ষরতাকারে জানান আমরা কখনই কাহারো দ্বারা অত্যাচারিত বা নির্যাতিত হয়নি এবং আমরা জন্মের পর থেকে এখানে শান্তিপূর্ণভাবে বসবাস করে আসছি। কোবলা গ্রহিতা রুবিয়া খাতুনের ভাই জিয়াদ আলী এক স্বাক্ষতকারে জানান আমার বোন একটি বৃদ্ধাশ্রম নির্মান করার জন্য আরএস ম্যাপ অনুযায়ী উক্ত মৌজায় জমির মালিকদের নিকট থেকে ১৬ শতক জমি ক্রয় করেন। কিন্তু প্রতি পক্ষ কলহ প্রিয় নির্মল কুমার গং আরএস ম্যাপ মানেন না ছাপ কথা জানিয়ে দেয়। বিষয়টি সুবিচার চেয়ে শার্শা উপজেলা নির্বাহী কর্মকতার নিকট একটি আবেদন দিয়েছি। বর্তমানে এঘটনাকে কেন্দ্র করে এলাকায় উত্তে¡জনা চলছে।

Share This