ফ্লাক্সি লোড ব্যবসায়ী থেকে কোটিপতি বনে আওয়ামী লীগ নেতা
৩৯ Views
পটুয়াখালী প্রতিনিধি।। সল্প পূজির ফুটপাতে ফ্লাক্সি লোড ব্যবসায়ী। বিএনপি পরিবারে জন্ম হলেও ২০০৮ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর ভোল্ট পাল্টিয়ে যুক্ত হন আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে। রাতারাতি বনে যান যুবলীগ নেতা। উপজেলা যুবলীগের গ্রন্থ ও পাঠাগার সম্পাদক পদ ভাগিয়ে নেন তিনি। পরে নির্বাচিত হন ইউপি সদস্য। এতে ঘুরে যায় ভাগ্যের চাকা। শূণ্য থেকে কোটি পটি বনে যান ফকরুল ইসলাম ফোরকান।
এই ফোরকান বাউফল উপজেলার কালাইয়া ইউনিয়ন পরিষদের ১ নম্বর ওয়ার্ড ইউপি সদস্য। পরপর তিনবার সদস্য নির্বাচিত হন তিনি। সর্বশেষ ইউপি সদস্য নির্বাচনে তারে বিরুদ্ধে ভোট জালিয়াতির অভিযোগও উঠে। বৃহৎ বানিজ্যিক বন্দর কালাইয়া নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেন ফোরকান। জমির দালালি, নতুন ভবন তুলছে চাঁদাবাজি, অবৈধ কারেন্ট জাল ও পলিথিন ব্যবসা থেকে হাতিয়ে নেন কোটি কোটি টাকা। ওই টাকায় গড়ে তুলেন তিনতলা আলিশান বাড়ি।
অনুসন্ধানে জানা যায়, ফোরকান ও তার পরিবার বিএনপির রাজনীতির সাথে জড়িত ছিলেন। নিজে বিএনপি পরিবারে জন্ম হলেও কালাইয়া ইউপি চেয়ারম্যান ও উপজেলা যুবলীগের সাধারন সম্পাদক ফয়সাল আহম্মেদ মনির মোল্লার হাত ধরে আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে আসেন ফোরকান। উপজেলা যুবলীগে তাকে গ্রন্থ ও পাঠাগার সম্পাদক পদে বসায় মনির মোল্লা। ২০০১ সালে প্রথম বার মেম্বার নির্বাচিত হন ফোরকান। এতে বদলে যায় তার ভাগ্যের চাকা। আর পিছন ফিরে তাকাতে হয়নি তার। একে একে তিন বার নির্বাচিত হন ই্উপি সদস্য। সর্বশেষ কালাইয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক হন ফোরকান।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, কালাইয়া বন্দরে জমি বেচাকেনার দালালি, নতুন ভবন তুলতে চাঁদা, কারেন্ট জাল, পলিথিন ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে মোটা অংকের চাঁদা নিতেন ফোরকান। এছাড়াও পরিষদের বরাদ্দের কোনো কাজ না করেই অর্থ হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে ফোরকানের বিরুদ্ধে। অবৈধ ভাবে কামানো টাকায় গড়ে তুলেছেন আলিশান বাড়ি। বন্দরের প্রাণ কেন্দ্র আলী আকবর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে তিন তলা বাড়িটি তার। যার বাজার মূল্য ৪ কোটি টাকারও বেশি। এছাড়াও নামে বেনামে রয়েছেন বাড়ি, জমিসহ বিপুল সম্পদ।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক স্থানীয় বাসিন্দা বলেন, ফোরকান মেম্বার বাজারে ফ্লাক্সি লোডের ব্যবসা করতেন। পারিবারিক ভাবে বিএনপির রাজনীতির সাথে জড়িত থাকলেও ফোরকান আওয়ামী লীগের ট্যাগ লাগিয়ে ভাগ্য বদলে ফেলেন। মেম্বার ও দলীয় পদে বসে অবৈধভাবে হাতিয়ে নেন কোটি কোটি টাকা।
এবিষয় আওয়ামীলীগ নেতা ফকরুল ইসলাম ফোরকান বলেন, আমার সম্পাদের ১০০ টাকাও অবৈধ পথে আসেনি। সবকিছু বৈধ পথে এসেছে।
অনুসন্ধানে জানা যায়, ফোরকান ও তার পরিবার বিএনপির রাজনীতির সাথে জড়িত ছিলেন। নিজে বিএনপি পরিবারে জন্ম হলেও কালাইয়া ইউপি চেয়ারম্যান ও উপজেলা যুবলীগের সাধারন সম্পাদক ফয়সাল আহম্মেদ মনির মোল্লার হাত ধরে আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে আসেন ফোরকান। উপজেলা যুবলীগে তাকে গ্রন্থ ও পাঠাগার সম্পাদক পদে বসায় মনির মোল্লা। ২০০১ সালে প্রথম বার মেম্বার নির্বাচিত হন ফোরকান। এতে বদলে যায় তার ভাগ্যের চাকা। আর পিছন ফিরে তাকাতে হয়নি তার। একে একে তিন বার নির্বাচিত হন ই্উপি সদস্য। সর্বশেষ কালাইয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক হন ফোরকান।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, কালাইয়া বন্দরে জমি বেচাকেনার দালালি, নতুন ভবন তুলতে চাঁদা, কারেন্ট জাল, পলিথিন ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে মোটা অংকের চাঁদা নিতেন ফোরকান। এছাড়াও পরিষদের বরাদ্দের কোনো কাজ না করেই অর্থ হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে ফোরকানের বিরুদ্ধে। অবৈধ ভাবে কামানো টাকায় গড়ে তুলেছেন আলিশান বাড়ি। বন্দরের প্রাণ কেন্দ্র আলী আকবর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে তিন তলা বাড়িটি তার। যার বাজার মূল্য ৪ কোটি টাকারও বেশি। এছাড়াও নামে বেনামে রয়েছেন বাড়ি, জমিসহ বিপুল সম্পদ।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক স্থানীয় বাসিন্দা বলেন, ফোরকান মেম্বার বাজারে ফ্লাক্সি লোডের ব্যবসা করতেন। পারিবারিক ভাবে বিএনপির রাজনীতির সাথে জড়িত থাকলেও ফোরকান আওয়ামী লীগের ট্যাগ লাগিয়ে ভাগ্য বদলে ফেলেন। মেম্বার ও দলীয় পদে বসে অবৈধভাবে হাতিয়ে নেন কোটি কোটি টাকা।
এবিষয় আওয়ামীলীগ নেতা ফকরুল ইসলাম ফোরকান বলেন, আমার সম্পাদের ১০০ টাকাও অবৈধ পথে আসেনি। সবকিছু বৈধ পথে এসেছে।