বন্দরে বিএনপি’র প্রতিবাদ সমাবেশে এ্যাড. সাখাওয়াত হোসেন এবারের উপজেলা নির্বাচনে বন্দরবাসী মুকুলকে লালকার্ড দেখিয়েছেন
স্টাফ রিপোর্টার: নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপির আহবায়ক এ্যাডভোকেট সাখাওয়াত হোসেন খান বলেছেন, শামীম ওসমান,সেলিম ওসমানের পা চাটা কুকুর আতাউর রহমান মুকুল। দলের দুর্দিনে সুবিধা নিয়ে এখন সুদিনেও সুবিধা নিতে মরিয়া হয়ে উঠেছে। দলকে অনেক বেচে খেয়েছেন আর সুযোগ পাবেন না।
১১ সেপ্টেম্বর বুধবার বিকেলে বন্দর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের পাদদেশে মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব এ্যাডভোকেট আবু আল ইউসূফ খান টিপুর উপর হামলার প্রতিবাদে বন্দর থানা বিএনপি আয়োজিত বিক্ষোভ সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। সাখাওয়াত হোসেন আরো বলেন,আওয়ামীরীগের দোসর আতাউর রহমান মুকুল বহিস্কৃত নেতা আর আশা হচ্ছে পদহারা নেতা। সেইদিন আবু আল ইউসূফ খান টিপুর বিরুদ্ধে তারা শহরে যে শোডাউন করেছে তাতেই প্রমাণিত হয় তারা ওই হামলার নায়ক।
কেবল সেদিনের ঘটনাতেই তারা দলের বিরোধীতা করেননি যেদিন একটি অনুষ্ঠানে তার সামনে আওয়ামীলীগের গোপীনাথ দাস শহীদ জিয়াকে কুকুর বলে গালি দিয়েছেন সেইদিন আতাউর রহমান মুকুল মঞ্চে থেকে মুচকি মুচকি হাসেন। এসবের অর্থ কি দাড়ায়। আতাউর রহমান মুকুল কি বুঝতে পারেন না তাদের জনপ্রিয়তায় ধ্বস নেমেছে।
আর সে কারণেইতো এবারের উপজেলা নির্বাচনে বন্দরবাসী মুকুলকে লালকার্ড দেখিয়েছেন। বন্দর থানা বিএনপির সভাপতি আলহাজ্ব শাহেনশাহ আহাম্মেদের সভাপতিত্বে এতে বক্তব্য রাখেন মহানগর বিএনপি’র যুগ্ম আহাবায়ক মনির হোসেন খানম, যুগ্ম আহবায়ক ফতেহ রেজা রিপন, মাসুকুল ইসলাম রাজিব,বন্দর থানা বিএনপি’র সাবেক সভাপতি নূর মোহাম্মদ পনেছ,নারায়ণগঞ্জ সদর থানা বিএনপি’র সভাপতি মোঃ মাসুদ রানা,সাংগঠনিক সম্পাদক নাজমুল হক, , মহানগর যুবদল নেতা কেএম মাজহারুল ইসলাম জোসেফ, সরকার আলম,বন্দর উপজেলা বিএনপি’র সভাপতি মাজহারুল ইসলাম হীরণ,সিনিয়র সহ-সভাপতি মহিউদ্দিন শিশির,সাধারণ সম্পাদক হারুন অর রশীদ লিটন,যুগ্ম সম্পাদক আসাদুজ্জামান,স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা কামালউদ্দিন মীর্জা জনি,১৯ নং ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি মোঃ সেলিম,আশরাফ হোসেন,২১ নং ওয়ার্ড বিএনপির নেতা নাসিরউল্লাহ টিপু ,২২নং ওয়ার্ড বিএনপি নেতা সোহেল খান বাবু,বন্দর উপজেলা যুবদল নেতা শাহাদুল্লাহ মুকুল,২০নং ওয়ার্ড বিএনপি নেতা মাসুম রহমান,ছাত্রদল নেতা রিদোয়ান আহমেদ শুভ,শয়ন আহমেদ,বাপ্পী গাজীসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।