মোঃ জাহাঙ্গীর আলম শায়েস্তানগরী ,নোয়াখালী প্রতিনিধি : সরকারের পদত্যাগের দাবীতে বৈষম্য বিরোধী ছাত্রের ডাকা অসহযোগ আন্দোলনের ফলে প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগের খবর ৩টার দিকে প্রচারিত হওয়ার পরপরই বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মী সহ হাজার হাজার ছাত্র-জনতা রাস্তা বের হয়ে আনন্দ উল্লাস করে এবং বিভন্ন শ্লোগান দিয়ে সেনবাগের ফেনী -নোয়াখালী মহাসড়কের ছমির মুন্সিরহাট বাজার থেকে সেননবাগ রাস্তার মাথা পর্যন্ত প্রায় তিন কিলোমিটার রাস্তা জুড়ে নেতাকর্মীরা ওই আনন্দ উল্লাস করে।
এসময় আওয়ামীলীগ সরকারের সময় মামলা হামলা ও নির্যাতনের শিকার বিএনপি,যুবদল,ছাত্রদল সহ সহযোগী সংগঠনের বিক্ষুব্দ নেতাকমীর সেনবাগ উপজেলা আওযামীলীগের সভাপতি ও নোয়াখালী-২ সেনবাগ আসনের এমপি মোরশেদ আলমের ছমির মুন্সিরহাট মার্কেন্টাইস ব্যাংককের শাখার সুর্যন্দ বর্ধনের জন্য লাগানো গøাস ও সাইনবোর্ড এবং সাধারণ সম্পাদক লায়ন জাহাঙ্গীর আলম মনিকের শায়েস্তানগর গ্রামের বাড়িতে ও তার মালিকানাধীন জাহাঙ্গীর কমপ্লেক্সের সুর্যন্দ বর্ধন গøাস,বাজারের ব্যাবসায়ী যুবলীগ নেতা মোঃ ডাক্তার ইসমাইল, দিদারুল আসলামের দুইটি ব্যাবসা প্রতিষ্ঠান বীরবিক্রম শহীদ তরিক উল্লাহ স্টেডিয়ামের প্রবেশ গেইট,সেনবাগ পৌরশহরের যুবলীগ আহবায়ক ও জেলা পরিষদ সদস্য সাইফুল ইসলাম বাবুর অফিস ভাংচুর করে এবং আসবারপত্র বের করে আগুন লাগিয়ে জ্বালিয়ে দেয় ও উপজেলা ছাত্রলীগ নেতা আবু শোয়েবের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান এছাও সেনবাগ রাস্তার মাথা এলাকায় যুবলীগ নেতা মহিনের দোকান,আমানরিয়া বেকারীর শো-রুম একটি ফোল্ট্রির ফামেসীরসহ ৩/৪টি দোকার ভাংচুর করা হয়। এসময় ভাংচুরের চিত্র ধারণ করার সময় এশিয়ান টিভি ও দৈনিক জনকন্ঠ পত্রিকার সেনবাগের নিজস্ব সংবাদদাতা মোঃ জাহাঙ্গীর আল শায়েস্তানগীরকে লাহ্নিত করে এবং ভিডিও ও ছবি ডিলেট করে দেয়। এবং বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকমীদের হয়রানিকারী আওয়ামীলীগ নেতাকমীদের খোজাখুজি করতে দেখা গেছে আন্দোলনকারীদের ।