লালমনিরহাটে টেন্ডার ড্রোপিংয়ে বাঁধা আটক যুবদল নেতা মোচলেকায মুক্তি
হাসপাতালের দরপত্র জমাদানে যে কোন ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে দরপত্রবক্স ও হাসপাতাল চত্ত্বরে নিরাপত্তা জোরদার করে পুলিশ। সেই পুলিশের নিরাপত্তা বেষ্টনী ভেদ করে পছন্দের ঠিকাদারকে কাজ পাইয়ে দিতে সকাল থেকে অন্যদের দরপত্র জমাদানে বাঁধা দিয়ে আসছিলেন লালমনিরহাট পৌর যুবদলের আহবায়ক জাহাঙ্গীর আলম জুলহাস। এ সময় তার বিরুদ্ধে দরপত্র গ্রহণকারী কর্তৃপক্ষকেও লাঞ্চিত করারও অভিযোগ উঠে । অন্য দরদাতারা দরপত্র জমাদান করতে না পেরে সেনা সদস্যদের খবর দেন। খবর পেয়ে সেনাসদস্যরা এসে ধাওয়া দিয়ে যুবদল নেতা জুলহাসকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করে। এরপর পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রন হলে ২৪জন দরদাতা তাদের দরপত্র জমা দেন।
এ বিষয়ে লালমনিরহাট জেলা যুবদলের সভাপতি আনিছুর রহমান আনিছ লালমনিরহাট পৌর যুবদলের আহবায়ক জুলহাসকে আটকের বিষয়টি নিশ্চিত করে সাংবাদিকদের বলেন, টেন্ডারে কখনো যুবদলের কেউ বাধা প্রদান করে না। হাসপাতালের টেন্ডারের ক্ষেত্রেও করেনি।
লালমনিরহাট ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডাঃ সামিরা হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, কর্তৃপক্ষের নির্দেশ অমান্য ও বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করেছিল জুলহাস নামে একজন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে সেনা বাহিনীর সহায়তা চেয়ে তাদের ফোন করা হলে তারা এসে বিশৃঙ্খলাকারীকে আটক করে।
লালমনিরহাট পুলিশ সুপার তরিকুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, দরপত্র দাখিল নিয়ে হট্টগোল করার চেষ্টা করলে জুলহাস নামে একজনকে আটক করা হয়েছে। পরে কেউ অভিযোগ না
জানা গেছে, লালমনিরহাট ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালের রোগীদের পথ্য সামগ্রী সরবরাহসহ ৩টি গ্রুপে সরঞ্জাম সরবরাহের জন্য দরপত্র আহবান করে লালমনিরহাট ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক (উপপরিচালক সমমান) ডাঃ মোঃ আব্দুল মোকাদ্দেম। বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী বুধবার সকাল ৯টা থেকে বেলা ১২টার মধ্যে তত্ত্বাবধায়কের কার্যালয়ের নিদিষ্ট দরবক্সে দরপত্র জমা দিতে বলা হয়।
হাসপাতালের দরপত্র জমাদানে যে কোন ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে দরপত্রবক্স ও হাসপাতাল চত্ত্বরে নিরাপত্তা জোরদার করে পুলিশ। সেই পুলিশের নিরাপত্তা বেষ্টনী ভেদ করে পছন্দের ঠিকাদারকে কাজ পাইয়ে দিতে সকাল থেকে অন্যদের দরপত্র জমাদানে বাঁধা দিয়ে আসছিলেন লালমনিরহাট পৌর যুবদলের আহবায়ক জাহাঙ্গীর আলম জুলহাস। এ সময় তার বিরুদ্ধে দরপত্র গ্রহণকারী কর্তৃপক্ষকেও লাঞ্চিত করারও অভিযোগ উঠে । অন্য দরদাতারা দরপত্র জমাদান করতে না পেরে সেনা সদস্যদের খবর দেন। খবর পেয়ে সেনাসদস্যরা এসে ধাওয়া দিয়ে যুবদল নেতা জুলহাসকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করে। এরপর পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রন হলে ২৪জন দরদাতা তাদের দরপত্র জমা দেন।
এ বিষয়ে লালমনিরহাট জেলা যুবদলের সভাপতি আনিছুর রহমান আনিছ লালমনিরহাট পৌর যুবদলের আহবায়ক জুলহাসকে আটকের বিষয়টি নিশ্চিত করে সাংবাদিকদের বলেন, টেন্ডারে কখনো যুবদলের কেউ বাধা প্রদান করে না। হাসপাতালের টেন্ডারের ক্ষেত্রেও করেনি।
লালমনিরহাট ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডাঃ সামিরা হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, কর্তৃপক্ষের নির্দেশ অমান্য ও বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করেছিল জুলহাস নামে একজন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে সেনা বাহিনীর সহায়তা চেয়ে তাদের ফোন করা হলে তারা এসে বিশৃঙ্খলাকারীকে আটক করে।
লালমনিরহাট পুলিশ সুপার তরিকুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, দরপত্র দাখিল নিয়ে হট্টগোল করার চেষ্টা করলে জুলহাস নামে একজনকে আটক করা হয়েছে। পরে কেউ অভিযোগ না