জান্নাত আরা হেনরীর প্রধান ক্যাডার হয়ে ক্ষমতার অপব্যবহার করে সিরাজগঞ্জ পৌরসভা এলাকায় অস্ত্র ও ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে জোরপূর্বক ভূমি দখল, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজিসহ নানাবিধ অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডেজড়িত থাকার বিষয়টি স্বীকার করেছেন। এছাড়াও ৪ আগস্ট সরকার পতনের এক দফা দাবিতে সিরাজগঞ্জ শহরে আন্দোলনরত ছাত্র-জনতার ওপর প্রকাশ্যে অস্ত্র উচিয়ে হামলা চালানোর কথাও সে স্বীকার করেছে। যার ভিডিও ঘটনার পর বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রচার ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছিল। ৪ আগস্ট আন্দোলন চলাকালে সিরাজগঞ্জ শহরে পৃথক সংঘর্ষ চলাকালে গুলি করে এবং কুপিয়ে যুবদল ও ছাত্রদলের তিন নেতাকর্মীকে হত্যা করা হয়। এসকল ঘটনায় সিরাজগঞ্জ সদর থানায় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে পৃথক ৩টি হত্যা মামলা দায়ের হয়েছে। গ্রেফতার মুছা প্রতিটি মামলার এজাহারভুক্ত আসামি। গত ২ মাস যাবৎ গ্রেফতার এড়াতে সে দেশের বিভিন্ন স্থানে আত্মগোপনে ছিলেন। কক্সবাজার থেকে সুযোগ বুঝে সে সীমান্ত দিয়ে পালানোর চেষ্টা করছিলো বলেও বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে।