সারোয়ার হোসেন,তানোর: মান্দা উপজেলার ভারশোঁ ইউনিয়ন পরিষদকে দেশের মধ্যে অন্যতম স্মার্ট পরিষদ হিসেবে রুপান্তর করতে ও ইউপির জনগোষ্ঠীর জীবন মানোন্নয়নের লক্ষে ঢ়ড় প্রত্যাশা নিয়ে কাজ করে যাচ্ছেন তরুণ সমাজসেবক ও এমপি এমাজউদ্দীন প্রামানিকের বিশ্বস্ত ভ্যানগার্ড তরুণ চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমান সুমন।

ইতিমধ্যে এই তরুণ চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমান সুমন ইউনিয়নের বিভিন্ন ওয়ার্ডের জনদুর্ভোগ নিরসনে ইউপি বাসীকে সঙ্গে নিয়ে দিনরাত কাজ করে যাচ্ছেন। শুধু তাই না, এই তরুণ চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমান সুমন তরুণদের সঙ্গে নিয়ে মাদক নির্মুলে ইউনিয়নের বিভিন্ন মাঠে যুবকদের খেলাধুলার ব্যবস্থা করে দিচ্ছেন। এমনকি ইউনিয়নের পরিবেশ রক্ষায় নিয়মিত ভাবে রোপণ করা হচ্ছে বিভিন্ন প্রজাতির ফলজ বনজ বৃক্ষ।

এতে করে একজন তরুণ প্রজন্মের নেতা হিসেবে চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমান সুমনের উন্নয়ন মুখী কর্মকান্ড দেখে ইউনিয়ন বাসী তাকে যেন ঘরের সন্তান হিসেবে পরিবারে জায়গা দিয়ে সিক্ত করেছেন।

ভারশোঁ ইউনিয়নের ভারশোঁ গ্রামের বাসিন্দা আমিনুল ইসলাম বলেন, ভারশোঁ ইউনিয়ন পরিষদ প্রতিষ্ঠিত হলেও এই পরিষদে একের পর এক চেয়ারম্যান এলে গেলেও তেমন কোন উন্নয়নের ছোঁয়া লাগেনি ইউপিবাসীর জীবন মানোন্নয়নে। না হয়েছে তেমন কোন ভালো মানের রাস্তা ঘাট, না ছিলো পানি নিষ্কাসনের জন্য কোন ডেনেজ ব্যবস্থা। বর্ষা মৌসুমে রাস্তায় জমে থাকতো হাঁটু সোমান পানি। রাস্তা ঘাট দিয়ে চলাচলের জন্য পোহাতে হতো চরম দূর্ভোগ। কিন্তু এখন আর ভারশোঁ ইউনিয়নের মানুষকে দূর্ভোগ পোহাতে হয়না।

বর্তমান চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমান সুমন পরপর দুইবার জনপ্রতিনিধি নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে একযোগে শুরু করা হয় ইউনিয়নের উন্নয়ন কাজ। আগের চেয়ারম্যানদের চাইতে অনেক অনেক বেশি আশার চেয়েও তিনগুণ বেশি উন্নয়ন মূলক কাজ হচ্ছে ভারশোঁ ইউনিয়নে। তার পরেও কিছু দুষ্কৃতকারীরা চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমান সুমনের বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচারণায় লিপ্ত রয়েছে। দল থেকে ছিটকে পড়া কিছু বগি নেতারা জামাত বিএনপির সাথে আঁতাত করে তাদের এজেন্ডা বাস্তবায়নে নানামুখী অপপ্রচার চালাচ্ছেন চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমান সুমনের বিরুদ্ধে।

ভারশোঁ ইউনিয়ন পরিষদের তরুণ চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমান সুমন বলেন,ভারশোঁ ইউনিয়ন পরিষদে অনেক জনপ্রতিনিধি নির্বাচিত হয়ে চেয়ারে বসেছে, কিন্তু তারা ইউপি বাসীর জনদূর্ভোগ দূর করতে পারেনি। তারা ইউপি বাসীর মানোন্নয়ন না করতে পারলেও নিজেদের উন্নয়ন ঠিক করেছেন। আমি জনগণের ভালোবাসায় পরপর দুইবার চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছি, আমি কোন স্বার্থের জন্য নয় মানবতার জন্য ইউপি বাসীর পাশে দাঁড়িয়েছি। এবং আগামীতেও তাদের পাশে থাকবো ইনশাআল্লাহ বলে তিনি জানান।