মোঃ ফারুক মিয়া আশুগঞ্জ প্রতিনিধি: ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জ রেল স্টেশনের নিচে সুরঙ্গ পথটি মেয়াদ শেষ হওয়ার কারণে এই সুরঙ্গ পথের বিভিন্ন স্থানে ফটলের সৃষ্টি হয়েছে। এই সুরঙ্গ উপর ঢাকা-সিলেট ঢাকা-চট্টম্রােমর একটি রেল লাইন থাকায় যে কোন সময় বড় ধরনের দুঘটনা ঘটঠে পারে। যা দেখলে ভয়ে মানুষ আতংকগ্রস্ত হয়ে পড়ে।বিকল্প যাতায়াতের কোন পথ না থাকায় জীবনের ঝুকি নিয়ে এই পথ দিয়েই যাত্রীদের চলাচল করতে হচ্ছে।এ বিষয়ে আশুগঞ্জ রেলস্টেশন মাষ্ঠার মো.শহিদুল ইসলাম জোয়ারদারের সাথে ফোনে কথা বললে তিনি বলেন,এঁটা আমার দায়ীত্বের মধ্যে পড়ে না।তিনি বলেন,এই বিষয়টি মুলত আখাউড়া আইডাবিউডি ডিপার্টমেন্ট দেখে থাকে। এই সুরঙ্গ পথ দিয়ে আশুগঞ্জ উপজেলার চরচারতলাসহ অন্তত ২০হাজার লোক যাতায়াত করে থাকে। এই সুরঙ্গ পথ দিয়ে যাতায়তকারী যাত্রী মইনুল হোসেন বলেন,এই সুরঙ্গ পথটি সরু হওয়ায় দুটি গাড়ী ক্রস করতে পারে না।ফলে প্রতিদিন তিনচারবার যানজট লেগে থাকে।এতে চরচারতলা ইউনিয়নবাসী এবং আশুগঞ্জ সারকারখানাসহ অন্তত চারটি কেপিআই প্রতষ্ঠানের কর্মরত শতশত কর্মকর্তা যাতায়াত করতে তাদের মুল্যবান সময় নষ্ট হয়।আমরা সরকারের কাছে দাবী জানায়, দ্র্রুত এই সুরঙ্গ পথটি নতুনভাবে বড় আকারে সংস্কার করা হোক।অন্যথায় যেভাবে সুরঙ্গ ফাটল সৃষ্টি হয়েছে যেকোন সময় সুরঙ্গ পথ ভেঙ্গে পড়ে বড়ধরনেসর দুর্ঘটনা ঘর্টা আশঙ্কা করছেন এলাকাবাসী। রেল বিভাগ এই বিষয়ে দ্ররুত কার্যকরী পদক্ষেপ নিবে বলে এলাকাবাসী আশা করেন।আখাউড়া সেকশনের আইডাবিউডির প্রকৌশলী মিঠুন চক্রবর্তীর সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তিনি ফোন রিসিভ করে তার সন্তানের শরীর খারাপ বলে তিনি ফোনটি কেটে দেন।আশুগঞ্জ উপজেলা চেয়ারম্যান মো.হানিফ মুন্সি আশুগঞ্জ রেল স্টেশনের নিচে সুরঙ্গ পথটি পরিদর্শন শেষে বলেন,এই বিষয়টি আমি উপজেলা আইনশৃংখলা মিটিং এবং জেলা সমন্বয় সভা আলোচনা করব যেন দ্র্রুত সমস্যাটি সমাধানে ব্যবস্থা গ্রহন করা হয়।