মোঃ জাহাঙ্গীর আলম শায়েস্তানগরী ,নোয়াখালী প্রতিনিধি :; গত ৪দিন ধরে তুলনাম‚লকভাবে বৃষ্টিপাত কম হলেও উজানের পানির কারণে নোয়াখালী সেনবাগের দিনদিন পানি বৃদ্দি পাচ্ছে। স্মরণকালের ভয়াবহ বন্যায় বাড়িঘর ডুবে যাওযায় আশ্রয়ের খোজে একে জোয়গা থেকে অন্য জাযগায় ছুটোছুটি করছে পানি বন্দী মানুষ। উপজেলার অধিকাংশ স্কুল কলেজ,মাদরাসাকে আশ্রয় কেন্দ্র হিসেবে ঘোষনা করা হলেও ওই কেন্দ্র গুলোতে আশ্রয় নেওয়া মানু খাদ্য পানির সংকট প্রকোট আকার ধারণ করেছে। বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, ব্যাক্তি ও স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের লোকজন ত্রাণ তৎপরতা চালালেও তার অপ্রতুল। এছাড়াও সংগঠনগুলো সড়কের পাশ্বে এবং শহর কেন্দ্রীক ত্রাণ বিতরণ করার কারণে গ্রামের প্রত্যন্ত অঞ্চলের লোকজন অনাহারে অর্ধাহানে দিনিপাত করছে। তাদের দাবী গ্রামঞ্চলে ত্রাণ বিতরণের। এদিকে গ্রাম উন্নয়ন কর্ম (গাক) নামের একটি এনজিও প্রতিদিন এক হাজার করে ৫দিনে ১০ হাজার বন্যার্ত মানুষকে রান্না করা খাবার বিতরণ করছে। এদিকে সেনবাগে সেনবাগ সোনাইমুড়ী সড়কসহ উপজেলার সকল পাঁকা ও কাঁচা সড়ক পানির নিয়ে তলিয়ে থাকায় যানবাহন চলাচলা কমে গেছে। বর্তমানে নৌকা একমাত্র বাহন হয়ে দাড়িয়েছে।
স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনগুলো দাবী সরকারি ভাবে ইস্প্রিটবোর্ডে ব্যব্খা করা হলে উপজেলা প্রত্যান্তঅঞ্চলে বন্যায় পানি বন্দী মানুষের নিকট ত্রাণ পৌছানো সম্বভ হবে।
সেনবাগ উপজেলা নির্বাহী অফিসার জিসান বিন মাজেদ জানান, বন্যার্তদের জন্য ত্রাণ তৎপরতা অব্যাহত রয়েছে। নবাগে বন্যা পরিস্থিতির আরো অবনতি, আশ্রয় কেন্দ্রে মানুষের ঢল \খাদ্য পানিক সংকট \প্রত্যন্ত গ্রামের মানুষ ত্রাণ থেকে বঞ্চিত হচ্ছে
গত ৪দিন ধরে তুলনাম‚লকভাবে বৃষ্টিপাত কম হলেও উজানের পানির কারণে নোয়াখালী সেনবাগের দিনদিন পানি বৃদ্দি পাচ্ছে। স্মরণকালের ভয়াবহ বন্যায় বাড়িঘর ডুবে যাওযায় আশ্রয়ের খোজে একে জোয়গা থেকে অন্য জাযগায় ছুটোছুটি করছে পানি বন্দী মানুষ। উপজেলার অধিকাংশ স্কুল কলেজ,মাদরাসাকে আশ্রয় কেন্দ্র হিসেবে ঘোষনা করা হলেও ওই কেন্দ্র গুলোতে আশ্রয় নেওয়া মানু খাদ্য পানির সংকট প্রকোট আকার ধারণ করেছে। বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, ব্যাক্তি ও স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের লোকজন ত্রাণ তৎপরতা চালালেও তার অপ্রতুল। এছাড়াও সংগঠনগুলো সড়কের পাশ্বে এবং শহর কেন্দ্রীক ত্রাণ বিতরণ করার কারণে গ্রামের প্রত্যন্ত অঞ্চলের লোকজন অনাহারে অর্ধাহানে দিনিপাত করছে। তাদের দাবী গ্রামঞ্চলে ত্রাণ বিতরণের। এদিকে গ্রাম উন্নয়ন কর্ম (গাক) নামের একটি এনজিও প্রতিদিন এক হাজার করে ৫দিনে ১০ হাজার বন্যার্ত মানুষকে রান্না করা খাবার বিতরণ করছে। এদিকে সেনবাগে সেনবাগ সোনাইমুড়ী সড়কসহ উপজেলার সকল পাঁকা ও কাঁচা সড়ক পানির নিয়ে তলিয়ে থাকায় যানবাহন চলাচলা কমে গেছে। বর্তমানে নৌকা একমাত্র বাহন হয়ে দাড়িয়েছে।
স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনগুলো দাবী সরকারি ভাবে ইস্প্রিটবোর্ডে ব্যব্খা করা হলে উপজেলা প্রত্যান্তঅঞ্চলে বন্যায় পানি বন্দী মানুষের নিকট ত্রাণ পৌছানো সম্বভ হবে। সেনবাগ উপজেলা নির্বাহী অফিসার জিসান বিন মাজেদ জানান, বন্যার্তদের জন্য ত্রাণ তৎপরতা অব্যাহত রয়েছে।